তাদের আত্মত্যাগের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনের পথ বেয়ে আমরা অবতীর্ণ হয়েছি স্বাধীনতা যুদ্ধে। প্রতিষ্ঠা করেছি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাজাত্যবোধ ও অধিকারবোধের চেতনা পরিপূর্ণতা দান করেছিল মহান ২১ ফেব্রুয়ারি। সেই চেতনা নস্যাৎ করে একদলীয় শাসনের জগদ্দল পাথর একটানা ১৭ বছর জনগণের কাঁধ
জুলাই গণহত্যায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সহায়তাকারী ও বিভিন্ন অন্যায়ের অনুমোদনকারী কুশীলব আখ্যা দিয়ে রাষ্ট্রপতিকে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা না জানাতে বিপ্লবী ছাত্র পরিষদ আহ্বান।
পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকরা তা মানতে চাইলেন না। তাই ভাষার দাবি নিয়ে আন্দোলন শুরু হয়। তমদ্দুন মজলিশ নামে প্রতিষ্ঠিত একটি সংগঠন এ আন্দোলন শুরু করে, যার নেতৃত্বে ছিলেন অধ্যাপক আবুল কাসেম। এরপর ছাত্ররা রাজপথে নেমে আসে। ১৯৪৮ সালের ১৯ মার্চ পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি-এবি পার্টি।